মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার উলানিয়া ইউনিয়নের নয়াখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকসহ ৫টি পদে অবৈধভাবে নিয়োগের চেষ্টার অভিযোগ। বন্ধ করার দাবীতে প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন স্থানীয়রা। অভিযোগে জানা যায়, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল কাদের মিয়া এবং সভাপতি ইয়াসিন পাতানো বোডের মাধ্যমে নিয়োগ সম্পন্ন করার দৌড় ঝাপ করছেন। জানা যায়, আব্দুল কাদের মিয়া নিজে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বে থেকে নিজে প্রধান শিক্ষক পদে প্রার্থী হয়ে অন্যান্য প্রার্থীদের আবেদন বাতিল করে দেন। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আগামী ২২-০৭-২২ পরিক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ায় কথা। অভিযোগকারীরা আরও জানান, নিজে প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ চুড়ান্ত ভেবে অন্য পদে নিয়োগ চুড়ান্ত করার আশ্বাস দিয়ে একাধিক ব্যক্তির কাছ থেকে মোটা অংকের উৎকোচ নেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কাদের মিয়া। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি উৎকোচ আদায়ের সত্যতা স্বীকার করেন । যা তদন্তে প্রমানিত হবে বলে জানান অভিযোগকারীরা। এছাড়াও কমিটির সভাপতি ইয়াসিন বিধি ভঙ্গ করে এই বিদ্যালয়ের সভাপতি হয়েছেন। সে এই বিদ্যালয় ছাড়াও ৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সভাপতি হিসাবে বর্তমানে দায়িত্বরত আছেন। সেখানে সভাপতি তার শিক্ষগতার সার্টিফিকেট গোপন করে সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। সরকারি বিধি অনুযায়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি হতে হলে বি, এ পাস লাগবে কিন্তু তিনি (ইয়াসিন) দাখিল পাস। খোজ নিয়ে জানা যায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক তথ্যগোপন করে জাল কাগজপত্রের মাধ্যমে এই বিদ্যালয়ে যোগদান করেন,বিদ্যালয়ে নিয়োগ বাণিজ্য, অর্থ আত্মসাৎ, অবৈধ ম্যানেজিং কমিটি গঠন, যৌন কেলেঙ্কারি, স্বেচ্ছাচারিতাসহ সীমাহীন অনিয়মের অভিযোগ। তার বিরুদ্ধে ২টি ফৌজদারী মামলা ছিলো। পাতানো বোর্ডের মাধ্যমে নিয়োগ সম্পন্ন করার পায়তারা। অভিযোগের বিষয়ে মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ নুরুন্নবী ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার তপন কুমার দাস বলেন, এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট একাধিক ব্যক্তি বলেন,
দ্রত সমাধান না করা হলে যে কোন সময় বড় ধরনের সহিংসতার ঘটনা ঘটতে পারে ওই বিদ্যালয়ে। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ও সভাপতির কালো থাবা থেকে বিদ্যালয়কে বাঁচানোর দাবী। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক সৈয়দ হাসান ঈমাম, তার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়,
নয়াখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আবদুল কাদের মিয়ার বাড়ী টুঙ্গীবাড়িয়া সাহেবের হাট বরিশাল সদর। ২০১১ সালে সহকারী শিক্ষক ইনডেক্স নং ১০২৩৬১৮ হিসেবে অত্র বিদ্যালয়ে যোগদান করেণ। ২০১৯ সালে ২৩ মার্চ সে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব নেন। এরপর বিদ্যালয়ের একটি পুরাতন ভবন বিক্রি করে টাকা আত্মসাত করেন। বিদ্যালয়ের ৪ তলা ভবন স্থানান্তরের সময় ১ লক্ষ টাকার বিনিময়ে কাগজপত্র স্বাক্ষর করেন। বিদ্যালয়ের মাধ্যমিক পর্যায়ে এমপিও না থাকায় ৫ জন চুক্তি ভিত্তিক ও খন্ডকালীন শিক্ষক ছিল তা বাদ দিয়ে দেন। পাঠদানের অনুমতি ২০১৯ সাল থেকে বন্ধ করে দেন। তৎকালীন প্রধান শিক্ষক মাধ্যমিক পর্যায়ে ৩ বছর সন্তোষ জনক ফলাফলের পরে মন্ত্রনালয়ের মাধ্যমিকের স্বীকৃতির জন্য আবেদন করেন। মন্ত্রনালয় স্বীকৃতির জন্য শিক্ষাবোর্ডকে পরিদর্শন সাপেক্ষে রিপোর্ট প্রদানের জন্য চিঠি ইস্যু করেন। এসব স্থগিত রেখে মাধ্যমিক পর্যায়ে প্রায় সকল কাজ বন্ধ করে নিম্ন মাধ্যমিক করে নিজে নিয়োগ পাওয়ার জন্য সকল প্রচেষ্টা চালায়। এই কাদের মিয়া ২০০৪ সালে দক্ষিন কাজলাকঠি নিম্ন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে যোগদান করেন। ২০০৯ সালে এই বিদ্যালয় থেকে চাকুরীচুত হন। পরে ২০১১ সালে অত্র বিদ্যালয়ে নিয়োগ পাওয়ার জন্য জাল কাগজপত্রের মাধ্যমে নিয়োগ ও এমপিও ব্যবস্থা করেন। ২০১৩ সালে বিদ্যালয় সংলগ্ন বাজারে ছিনতাই করে ছিনতাই মামলার আসামী হয়। বাদীর গলা থেকে স্বর্নের চেইন ছিনিয়ে নেন। ২০১৩ সালে নিজ বিদ্যালয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেনীর এক শিক্ষার্থীকে প্রাইভেট পড়াতে বিদ্যালয়ে এনে ছাত্রীর সাথে আপত্তিকর কাজে লিপ্ত হয়। স্থানীয় শালিশের মাধ্যমে বিদ্যালয় ও ছাত্রীর মানহানির কথা বিবেচনা করে তাকে জরিমানার মাধ্যমে মুক্তি দেওয়া হয়। যা তৎকালীন বিদ্যালয়ে রেজুলেশন করা হয়। জেএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রে ছাত্র/ছাত্রীদের অসৎ উপায়ে সুবিধা দেওয়ার কথা বলে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অনেক টাকা হাতিয়ে নেয়। সুবিধা দিতে না পারায় ছাত্ররা বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক ও কমিটির নিকট টাকা ফেরত পাওয়ার জন্য আবেদন করেন। তার রুমে বেডিং পত্র টয়লেটের পিছনে ফেলে দেন। পরে টাকা ফেরত দেওয়ার কথা স্বীকার করেন। পরিচালনা কমিটি সিদ্ধান্ত নেয় তাকে পরীক্ষার কেন্দ্রে পাঠাবেন না। এই বিষয়ে ছাত্রদের আবেদন ও রেজুলেশন রয়েছে। বিদ্যালয় থেকে বিনা অনুমতিতে ছুটি নিয়ে ২৩ কর্মদিবস কোথায় কাটিয়েছেন তা বিদ্যালয়কে অবগত করেননি। পরবর্তীতর এই ছুটির বেতন কর্তন করা হয়। তারও রেজুলেশন রয়েছে । এছাড়াও বিভিন্ন সময় বিনা অনুমতিতে ছুটি কাটিয়ে পরবর্তীতে এসে স্বাক্ষর করেন। বিদ্যালয় পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস সহ উত্তর পত্র অনিয়ম সহ অসংখ্য অভিযোগের অভিযুক্ত এই কাদের মিয়। ২০১৭ সালে বিদ্যালয়ে অফিস কক্ষে পরিকল্পিত ভাবে চুরি করিয়ে বিদ্যালয়ের ৮০ হাজার টাকা সহ মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে প্রধান শিক্ষকের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করেন ও আর্থিক ক্ষতি সাধন করেন যা তৎকালীন পত্রিকায় সংবাদে প্রকাশ করা হয়। আবার ২০২১ সালে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হয়ে অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককে ভুয়া মামলায় অভিযুক্ত করে ওয়ারেন্ট ইস্যু করেন। অথচ সে (কাদের মিয়া) যখন চাকুরীচ্যুত ছিলেন তখন মীর মোহাম্মদ আলী স্যার তাকে চাকুরী দিয়েছেন। নানা অভিযোগে কাদের মিয়াকে বিভিন্ন সময় কারন দর্শানোর নোটিশ করা হলেও উত্তর পাওয়া যায়নি । ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হওয়ার পর নিয়মিত কমিটি ভাংগার চেষ্টা করেন। ব্যর্থ হওয়ায় ভুয়া কাগজ ও জাল স্বাক্ষরের মাধ্যমে অবৈধ কমিটি গঠন করে বিদ্যালয়ে অনিয়ম ও দূর্নীতি করে আসছেন।পরপর দুটি এডহক কমিটি গঠন করেন তার খেয়ালখুশি মত যা সরকারি প্রজ্ঞাপনের বাহিরে। ২২/০২/২০২২ সালে আবার নিয়মিত কমিটি গঠন করেন। যার সদস্য পূর্বে অত্র বিদ্যালয়ে মাধ্যমিক এর কোঠায় নন এমপিও শিক্ষক ছিলেন। বর্তমানে সে দড়িচর খাজুরিয়া ফাযিল মাদ্রাসার এমপিওভুক্ত একজন শিক্ষিকা। কমিটি গঠনের পূর্ব থেকেই সে বিদ্যালয়ে কর্মরত নয়। সংরক্ষিত মহিলা অভিভাবক সদস্যের শিক্ষার্থী কমিটি গঠনের সময় এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছাত্র। এমন কি ভোটার তালিকায়ও তার নাম নেই । এভাবে নিজ ইচ্ছামত মনগড়া কমিটি করে প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করেন । তিনি দায়িত্ব গ্রহনের পর বিদ্যালয়ে কোন জাতীয় অনুষ্ঠান উদযাপন হয় নাই। এমনকি কোন কোন সময় জাতীয় পতাকা উত্তোলনও করেননি। সহকারী শিক্ষকরা বিদ্যালয়ে এসে অফিস কক্ষে তালা দেওয়া থাকায় বাড়ি চলে যান। গত ১৭ই মার্চ ২০২২ সহকারী শিক্ষকরা ব্যক্তিগত উদ্যোগে নিজ টাকায় অনুষ্ঠান উদযাপন করেন। সেদিনও সে অনুপস্থিত ছিলেন। গত ৩ বছরে ১ দিনও সবগুলো ক্লাস হয়নি। করোনাকালীন সময়ে সকল কার্যক্রম বন্ধ রাখেন। প্রধান শিক্ষক, অফিস সহকারী ও ৪র্থ শ্রেনির পদ শূন্য আছে। উক্ত পদে নিয়োগের কথা বলে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। গত ১০/০৪/২০২২ ইং প্রধান শিক্ষক ও অফিস সহকারী পদে নিয়োগের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেন। আবেদন জমা হওযার কথা সভাপতির বরাবরে অথচ প্রধান শিক্ষক পদের আবেদনগুলো অবৈধভাবে ভারপ্রাপ্ত শিক্ষক কাদের মিয়ার বরাবরে জমা নেওয়া হয়। জেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে জুনিয়র একজন শিক্ষককে দায়িত্ব প্রদান করে নিয়োগ বোর্ড গঠনের চেষ্টা চালান। পরে সহকারী শিক্ষকদের জেরার মুখে পড়ে নিজে প্রার্থী নন বলে দায়িত্বে বহাল আছেন, লুকোচুরি করলেও তিনি কিন্তু প্রধান শিক্ষক পদে একজন প্রার্থী । এখানে তিনি নিয়োগ পাওয়ার জন্য সকল কার্যক্রম চালাচ্ছেন। তার আবেদন ডাকযোগে অন্যপ্রার্থীদের মতো আসে নি। প্রধান শিক্ষক পদে ডাকযোগে ৪টি আবেদন জমা হলেও গোপন সুত্রে জানা যায় মোট ৭টি আবেদন জমা পড়েছে। ১০০০/- টাকা ব্যাংক ড্রাফট নেওয়া হয়। বাছাই কমিটি না করে আবেদনগুলো বাতিল দেখিয়ে নিজের আবেদন সহ প্রক্সি আবেদনের মাধ্যমে কোরাম গঠন করেন। ২ বার পরীক্ষার তারিখ নির্ধারন হয়। অনীবার্য কারণে নির্ধারিত তারিখে পরীক্ষা হয় নি। আবারো আগামী সপ্তাহে অর্থাৎ ২২-০৭-২২ রোজ শুক্রবার পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ করেছেন। এভাবে অনিয়ম ও দূর্নীতির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি আজ ধ্বংসের মুখে। প্রতি বছর টিউশন ফি সহ কোন টাকাই আজ পর্যন্ত কোন শিক্ষককে দেওয়া হয় নি। সে বলেন আপনাদের কাজ পাঠদান ও সরকারি অনুদান নেওয়া। এর বাহিরে আপনারা নাক গলাবেন না। আমাকে কিছু করতে পারবেন না। আমি এ নিয়োগ কমপ্লিট করবো। আপনারা প্রধানমন্ত্রীর কাছে যান। আমি পাগল আমি নেশাখোর এভাবে বিভিন্ন উক্তি করেন।
উক্ত বিদ্যালয়ের বাজারে ২২টি দোকান রয়েছে যা অনেক আগে থেকেই বেদখলে ছিলো। তৎকালীন ইউএনও মহোদয় জনাব শাহাদাত হোসেন মাসুদ তা দখলমুক্ত করেন। ইউএনও মহোদয়ের বদলী হয়ে যাওয়ার পরে ব্যবসায়ীদের সাথে আঁতাত করে আবার বেদখলে দেখান। সেই সাথে বিদ্যালয়ের নতুন জায়গা অন্যকে দখলের সুযোগ করে দেন। ৪ তলা ভবনের অনেকগুলো রুম থাকা সত্বেও অফিস কক্ষে নিজের খাট বসিয়ে নোংরা পরিবেশ বানায় এবং সেখানে রাতের বেলায় এলাকার বখাটেদের সঙ্গে টাস খেলেন। এভাবে বিভিন্ন অনিয়মের মাধ্যমে একটি সম্ভাবনাময় মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে ধ্বংস করে চলেছেন তিনি। যে বিদ্যালয়টি তিনটি বিভাগ বিজ্ঞান, মানবিক, ব্যবসা শাখায় পরীক্ষা দিয়ে ১০০% পাস ও ভালো ফলাফলের মাধ্যমে নয়াখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় নামে সার্টিফিকেট বিতরন হচ্ছে। মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নামে একটি ৪ তলা ভবন হয়েছে। মাধ্যমিকের কমিটি বোর্ড অনুমোদন দিচ্ছে। সেই বিদ্যালয়টি আবার নিম্ন মাধ্যমিকে পরিনত হচ্ছে। একজন ব্যক্তির স্বার্থের জন্য। স্বাধীনতার পূর্বে এ বিদ্যালয়টি স্থাপিত আজও এ বিদ্যালয়টি মাধ্যমিক পর্যায়ে উন্নতি হতে পারে নি। বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীর প্রতি শ্রেনিতে ১০০-১৫০ ছিলো সেখানে ২০২২ সালে ৬ষ্ঠ শ্রেনিতে মাত্র ৩৫ জন। তার মধ্যে নিয়মিত উপস্থিত হন ১০-১২ জন। এই হচ্ছে বিদ্যালয়ের বর্তমান অবস্থা। কিছুদিন আগে এলাকাবাসী ক্ষুব্ধ হয়ে তার রুমে হামলা চালান। তাই এই বিদ্যালয়টিকে বাঁচানোর জন্য নিয়োগ বানিজ্য বন্ধ করে একজন যোগ্য প্রধান শিক্ষক এর মাধ্যমে বিদ্যালয় পরিচালনার জন্য জেষ্ঠ্যতার ভিত্তিতে সরকারি বিজ্ঞাপন অনুযায়ী নিয়োগ বোর্ড গঠনের মাধ্যমে নিয়োগ ও স্কুল পরিচালনার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের উপযুক্ত তদন্তের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করেন আবেদনকারীরা।
সময়বিডি২৪.কম